প্রস্রাব
করতে অস্বস্তি অনেকেরই হতে পারে। তবে আপনি যদি প্রস্রাব করার সময় ব্যথা
অনুভব করেন, তবে আপনার হয়তো ডিসইউরিয়ার সমস্যা হয়েছে। এই সমস্যায়
প্রস্রাবের সময় ব্যথা, জ্বালাপোড়া ও অস্বস্তি হয়। এটি কোনো রোগ নয়, রোগের
উপসর্গ। এটি নারী ও পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই খুব প্রচলিত সমস্যা। তবে পুরুষের
তুলনায় নারীদের সমস্যাটি বেশি হয়।
প্রস্রাবে ব্যথা বা জ্বালাপোড়া হওয়ার একটি কারণ হতে পারে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা ইউটিআই। আর পুরুষের ক্ষেত্রে প্রোস্টেট গ্রন্থির বিভিন্ন সমস্যার জন্য এটি হতে পারে। এ ছাড়া কিডনিতে পাথর হওয়া, কিডনিতে সংক্রমণ হওয়া, যৌনবাহিত রোগ, ভ্যাজাইনাল ইনফেকশন, পানিশূন্যতা— এগুলোর কারণেও কিন্তু প্রস্রাবে ব্যথা বা জ্বালাপোড়ার সমস্যা হতে পারে।
সমস্যাটি খুব বেশি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। তবে এর আগে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে যেগুলো মেনে চললে সমস্যাটি কমাতে সাহায্য করবে। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রেমিডি জানিয়েছে এই ঘরোয়া পদ্ধতিগুলোর কথা।
পানি পানের পরিমাণ বাড়ান
পানি পানের পরিমাণ বাড়ালে প্রস্রাবের সময় ব্যথা বা জ্বালাপোড়ার সমস্যা কম হবে। পানি শরীর থেকে দূষিত ব্যাকটেরিয়াগুলো বের করে দেবে। এটি প্রস্রাব ঠিকঠাক মতো হতে সাহায্য করবে। এ ছাড়া প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার সমস্যা হলে তরল খাবারের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে। যেমন ধরুন স্যুপ, জুস; পাশাপাশি পানিজাতীয় ফল ও সবজি খেতে হবে।
গরম চাপ
গরম চাপও দিতে পারেন। এতে ব্লাডারের চাপ কমবে এবং ব্যথা কমবে। এ জন্য আপনি হিটিং প্যাড ব্যবহার করতে পারেন অথবা কোনো কাপড় তাপে গরম করে পেটে ব্যবহার করতে পারেন। একে তলপেটে পাঁচ মিনিট রাখুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। আবার দিন। এভাবে কয়েকবার করুন।
দই
দইয়ে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া। এটি শরীরের পিএইচের ভারসাম্য রক্ষা করে। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কমাতে প্রতিদিন দুই থেকে তিন কাপ দই খান।
প্রস্রাবে ব্যথা বা জ্বালাপোড়া হওয়ার একটি কারণ হতে পারে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা ইউটিআই। আর পুরুষের ক্ষেত্রে প্রোস্টেট গ্রন্থির বিভিন্ন সমস্যার জন্য এটি হতে পারে। এ ছাড়া কিডনিতে পাথর হওয়া, কিডনিতে সংক্রমণ হওয়া, যৌনবাহিত রোগ, ভ্যাজাইনাল ইনফেকশন, পানিশূন্যতা— এগুলোর কারণেও কিন্তু প্রস্রাবে ব্যথা বা জ্বালাপোড়ার সমস্যা হতে পারে।
সমস্যাটি খুব বেশি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। তবে এর আগে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে যেগুলো মেনে চললে সমস্যাটি কমাতে সাহায্য করবে। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রেমিডি জানিয়েছে এই ঘরোয়া পদ্ধতিগুলোর কথা।
পানি পানের পরিমাণ বাড়ান
পানি পানের পরিমাণ বাড়ালে প্রস্রাবের সময় ব্যথা বা জ্বালাপোড়ার সমস্যা কম হবে। পানি শরীর থেকে দূষিত ব্যাকটেরিয়াগুলো বের করে দেবে। এটি প্রস্রাব ঠিকঠাক মতো হতে সাহায্য করবে। এ ছাড়া প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার সমস্যা হলে তরল খাবারের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে। যেমন ধরুন স্যুপ, জুস; পাশাপাশি পানিজাতীয় ফল ও সবজি খেতে হবে।
গরম চাপ
গরম চাপও দিতে পারেন। এতে ব্লাডারের চাপ কমবে এবং ব্যথা কমবে। এ জন্য আপনি হিটিং প্যাড ব্যবহার করতে পারেন অথবা কোনো কাপড় তাপে গরম করে পেটে ব্যবহার করতে পারেন। একে তলপেটে পাঁচ মিনিট রাখুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। আবার দিন। এভাবে কয়েকবার করুন।
দই
দইয়ে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া। এটি শরীরের পিএইচের ভারসাম্য রক্ষা করে। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কমাতে প্রতিদিন দুই থেকে তিন কাপ দই খান।